Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বিশেষ অর্জন
  • জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনকরণ কার্যক্রমে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠত্বের পুরষ্কার পেলো জেলা প্রশাসন, যশোর।
জাতীয় জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন দিবস-২০২২ উপলক্ষ্যে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মাননীয় এলজিআরডি মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম এমপির' হাত থেকে জেলা প্রশাসন যশোর এর পক্ষে সম্মাননা গ্রহন করেন জনাব মো: হুসাইন শওকত ,উপপরিচালক,স্থানীয় সরকার , যশোর।
মাননীয় এলজিআরডি মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম এমপির' হাত থেকে জেলা প্রশাসন যশোর এর পক্ষে সম্মাননা গ্রহন করেন জনাব মো: হুসাইন শওকত ,উপপরিচালক,স্থানীয় সরকার , যশোর।
 
 
যশোরের সুযোগ্য জেলা প্রশাসক ড. মো: হুমায়ুন কবীর দেশের শ্রেষ্ঠ জেলা প্রশাসক নির্বাচিত

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সফল ব্যবহার এবং সেবা সহজীকরণের মাধ্যমে সেবাকে জনসাধারণের দোর গোড়ায় পৌঁছে দিতে যশোর জেলা প্রশাসন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। সেবা প্রদানের এরই ধারাবাহিকতার স্বীকৃতি স্বরুপ আজ ২৮ জুলাই ২০১৬ বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটারে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত সিভিল সার্ভিস ইন ডেভেলপমেন্ট ইনোভেশন সামিট ২০১৬ এ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের শ্রেষ্ঠ জেলা প্রশাসক হিসেবে সন্মানিত করেন।

 

খুলনা বিভাগীয় ডিজিটাল মেলা ২০১৭; সর্বোচ্চ ১৬ টি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন

যশোর জেলার ড. মো: হুমায়ুন কবীর, জেলা প্রশাসক, যশোরের নেতৃত্বে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা। এ বছর শ্রেষ্ঠ জেলা প্রশাসক, শ্রেষ্ঠ উপপরিচালক (স্থানীয় সরকার), শ্রেষ্ঠ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, শ্রেষ্ঠ ওয়েব পোর্টাল, শ্রেষ্ঠ তরুণ উদ্ভাবক, শ্রেষ্ঠ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শ্রেষ্ঠ ইউডিসি, শ্রেষ্ঠ ফ্রিল্যান্সার সহ খুলনা বিভাগের ১০টি জেলার মাঝে সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্যাটাগরি তে পুরস্কার পেয়ে গত বছরের মতো এ বছরও শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখলো যশোর জেলা।জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যশোরের সৃষ্টিশীল মানুষের প্রতি অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা।ছবি সংযুক্ত আকারে দেওয়া হলো।

 

খুলনা বিভাগীয় ডিজিটাল মেলা ২০১৬ সর্বোচ্চ ১৬ টি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন

ই-এশিয়া ২০১১ সম্মাননা পুরস্কার অর্জন:

 

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশেষ অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক জুরি বোর্ডের বিচারে ওয়ার্ল্ড এডুকেশন জুরি চয়েস পুরস্কারে ভূষিত হয় যশোর ডিসি অফিসের জেলা ই-সেবা কেন্দ্র। ই-এশিয়া সামর্থের উন্নয়ন (বিল্ডিং ক্যাপাসিটি), জনমুখী যোগাযোগ (কানেক্টিং পিপল), নাগরিক সেবা (সারভিং সিটিজেন্স) ও অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি (ড্রাইভিং ইকনমি)-এই চারটি ক্যাটাগরিতে মোট ১৬টি পুরস্কার দেয়া হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ নয়টি, ভারত তিনটি, বৃটেন, যুক্তরাষ্ট্র, ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইনের একটি করে প্রকল্প রয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার জন্য ই-এশিয়ার ওয়েবসাইটে আবেদন চাওয়া হয়েছিল। শতাধিক প্রকল্প থেকে প্রাথমিক বাছাইয়ে ৩৩টি প্রকল্প মনোনয়ন পায়।

 

যশোর ডিসি অফিসের জেলা ই-সেবা কেন্দ্রের এ অর্জন সারা দেশের জন্য গৌরব বয়ে এনেছে।
 

*শ্রেষ্ঠ জেলা প্রশাসক হিসাবে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষাপদক ২০১২ অর্জন।

*শ্রেষ্ঠ জেলা প্রশাসক হিসাবে টেকসই ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্র পুরষ্কার ২০১২ অর্জন।

*শ্রেষ্ঠ জেলা প্রশাসক হিসাবে একটি বাড়ী একটি খামার প্রকল্প পুরষ্কার ২০১৩ অর্জন।

 

অন্যান্য অর্জনঃ

 

জেলা ই-সেবা কেন্দ্রে:

জেলা প্রশাসনের প্রশাসনিক এবং সেবা প্রদানের কাজকে সহজ ও আরও দক্ষ করার জন্য জেলা ই-সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে নাগরিক বা সরকারী পত্র গ্রহণ করা হচ্ছে। আবেদনসমূহ তাৎক্ষণিকভাবে জেলা প্রশাসক বা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হয়ে অনলাইনে সংশ্লিষ্ট শাখায় চলে যাচ্ছে। শাখা থেকে অনলাইন ফাইলে পেশ হয়ে সিদ্ধান্তের জন্য জেলা প্রশাসক বা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের কাছে চলে যাচ্ছে এবং সিদ্ধান্তসহ অনলাইনেই ফেরত আসছে। পরে এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পত্র পেশ হচ্ছে এবং হার্ড কপিতে পত্র জারি হচ্ছে। এ সার্ভিসের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-

-পত্র গ্রহণকালে আবেদনকারীকে পত্র গ্রহণ নম্বর, গ্রহণের তারিখ এবং সেবা প্রদানের তারিখ উল্লেখ করে একটি রিসিপ্ট দেওয়া হয়।

-নাগরিকদের সেবা প্রাপ্তির জন্য ডেস্কে ডেস্কে ধারণা দিতে হয় না।

-পত্র বা নথি অনলাইনে মজুদ থাকায় ইচ্ছা করলেই কেউ নথি বা পত্র গায়েব করতে পারে না।

-অফিসের বাইরে থেকে ও অনলাইন সুবিধা থাকলে কর্তৃপক্ষ নথিতে সিদ্ধান্ত দিতে পারেন।

-উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যে কোন অবস্থান থেকে অধ:স্তনদের ফাইলের কাজ মনিটর করতে পারেন।

-অনলাইনে কাজ সম্পাদিত হয় বিধায় কাগজের ফাইল বহন করতে হয় না এবং লাল ফিতার দৌরাত্ম নেই।

 

ইউডিসি (UDC)এবং পিডিসি(PDC)থেকে পর্চা প্রদান:

যশোর জেলায় একজন নাগরিক ডিসি অফিসের বা উপজেলার ই-সেবা কেন্দ্রে না গিয়ে বাড়ির কাছের যে কোন ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন ডিজিটালকেন্দ্র (UDC) অথবা পৌরসভার পৌর ডিজিটাল কেন্দ্র(PDC) তে গিয়ে পর্চা বা খতিয়ান আদেশ নামার নকল প্রাপ্তির আবেদন করতে পারছেন। একই উদ্দেশ্যে UDC অথবা PDC থেকে তারা সরাসরি অন লাইনে জেলা তথ্য বাতায়নের (District web portal) মাধ্যমেও আবেদন করতে পারছেন। অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে নাগরিকগণ মাত্র তিন দিনের মধ্যেই জমির পর্চা বা খতিয়ান বা আদেশ নামার নকল পাচ্ছেন, যা পেতে আগে অন্ততঃ এক মাস অপেক্ষা করতে হতো এবং এ কাজে ডিসি অফিসে কয়েকবার যাতায়াত করা লাগতো বা কোন মোহরারের পেছনে ধরনা দেয়া লাগতো।

এ পদ্ধতির অন্যান্য সুবিধাসমূহ:

-আবেদনকারীকে আইডি নম্বরসহ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র প্রদান।

-সেবা প্রাপ্তির সম্ভাব্য তারিখ প্রদান।

-ওয়ান স্টপ কাউন্টারে এসে সরাসরি এসএমএস করে ফোনের মাধ্যমে, ডাকযোগে বা ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সেবা  

    প্রাপ্তির সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারার সুবিধা।

-সময়মত পর্চা বা খতিয়ান বা আদেশ নামার নকল সরবরাহ।

-ভোগান্তি হ্রাস ও দালালদের ফাঁদ থেকে মুক্তি।

 

অনলাইনে নোটিশ/ রেজুলেশন:

জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন বিভাগের কার্যক্রম সংক্রান্ত মিটিং এর নোটিশ পাঠানো এবং মিটিংসমূহের গৃহীত সিদ্ধান্ত কার্যবিবরণী আকারে প্রকাশ করতে জেলা প্রশাসন নিয়েছে যুগোপযোগী পদক্ষেপ। যশোর জেলার পোর্টাল বাতায়ন বা ওয়েব পোর্টাল http://www.jessore.gov.bd এ জেলা প্রসাশনে অনুষ্ঠিত সকল সভার নোটিশ ও রেজুলেশন সন্নিবেশিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে প্রতি মাসে ১/ ২ তারিথের মধ্যে নোটিশ আপলোড করা থাকে। এতে-

-সরকারের অনেক খরচ কমেছে।

-সভাগুলোতে উপস্থিতি বাড়ছে।

-দাপ্তরিক কাজে কাগজের বিশাল অপচয় রোধ পাচ্ছে।

-শ্রম ঘন্টা সাশ্রয় হচ্ছে।

 

অনলাইনে কোর্ট ফি প্রদান:

মোবাইল বিল রিচার্জ এর জন্য যশোর জেলা প্রশাসন  নামে একটি ওয়েব সাইট চালু করেছে। জেলা প্রশাসন এটা দিয়ে কোর্ট ফি পরিশোধের ব্যবস্থা করেছে । রেকর্ড রুম থেকে পর্চা বা খতিয়ানের বা মামালার আদেশনামার কপির আবেদন করলে আবেদনে কোর্ট ফি সংযুক্ত করতে হয়। এ কোর্ট ফি সংগ্রহ করতে স্ট্যাম্প ভেন্ডারের নিকট গিয়ে সংগ্রহ করে পেষ্ট করতে হতো। স্ট্যাম্প সংগ্রহ করতে জেলা সদরে আসতে হতো। পর্চা বা খতিয়ানের বা মামলার আদেশনামার কপির আবেদন ইউআইএসসি তে আবেদন জমা কালে উদ্যোক্তা স্ট্যাম্প ফি বাবদ অর্থ গ্রহণ করে এবং তার হিসাব থেকে স্ট্যাম্প বাবদ গৃহীত অর্থ গ্রহণ করে এবং তার হিসাব থেকে স্ট্যাম্প বাদ গৃহীত টাকার রিচার্জ  জেলা ই-সেবা  সেন্টারের হিসাবে প্রেরণ করে। জেলা ই-সার্ভিস স্টোর তা দিয়ে কোর্ট ফি কিনে সংশ্লিষ্ট আবেদনে পেষ্ট করে। এ সার্ভিসের মাধ্যমে জনগণের ভোগান্তি হ্রাস হয়েছে।

 

মাল্টিমিডিয়া কাসরুম:

শিক্ষার্থীদের কাছে তাদের পাঠ্যবইকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করতে এবং শ্রেণীকক্ষে পাঠদান পদ্ধতিতে যুগোপযোগী করতে যশোর জেলা প্রশাসন তিনটি স্কুলে পাইলট প্রকল্প হিসাবে মাল্টিমিডিয়া কাসরুমের ব্যবস্থা করেছে।

শিক্ষকদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি ও পাঠদান পদ্ধতির উপর প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।

কাস রুমগুলোতে অনলাইন সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।