Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে যশোর

প্রশাসনিক কাঠামোর দিক থেকে যশোর বাংলাদেশের ১৩তম বৃহত্তম জেলা। খুলনা বিভাগের অধীন ৮টি উপজেলা নিয়ে এ জেলা গঠিত। জেলার মোট আয়তন২৫৯৪.৯৫ বর্গমাইল এর মধ্যে ৬০ বর্গমাইল নদী এলাকা। ২০১১ সালের আদম শুমারী অনুযায়ী যশোর জেলার মোট লোকসংখ্যা ২৭,৬৪,৫৪৭ জন। রাজধানী ঢাকা থেকে সড়ক পথে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ২৭০ কিলোমিটার।

 

সাধারণ তথ্যাবলীঃ

জনসংখ্যা (২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী)

 

পুরুষ-১৩,৮৬,২৯৩ জন

 

 

মহিলা-১৩,৭৮,২৫৪ জন

 

 

মোট-২৭,৬৪,৫৪৭ জন

ভোটার সংখ্যা

 

পুরুষ-৯,৮৯,১৬২

 

 

মহিলা-৯,৭১,০১১

 

 

মোট-১৯,৬০,১৭৩

নির্বাচনী এলাকা

 

৬টি

 

 

(১) ৮৫-যশোর-১ (শার্শা)

 

 

(২) ৮৬-যশোর-২(ঝিকরাগাছা ও চৌগাছা)

 

 

(৩) ৮৭-যশোর-৩ (যশোর সদর)

 

 

(৪) ৮৮-যশোর-৪ (বাঘারপাড়া ও অভয়নগর, যশোর-৩ এর বসুন্দিয়া ইউনিয়ন)

 

 

(৫) ৮৯-যশোর-৫ (মনিরামপুর)

 

 

(৬) ৯০-যশোর-৬(কেশবপুর )

জনসংখ্যারঘনত্ব

 

৯৪০ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটার

আয়তন

 

৬৬৭৪ বর্গ কিলোমিটার

জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার

 

১.১১%

শিক্ষার হার

 

৫৬.৫২% (২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী সাতবছর এবং তার বেশী বয়সের মানুষের শিক্ষার হার)   

উপজেলা

 

৮ টি

পৌরসভা

 

৮ টি

ইউনিয়ন

 

৯৩ টি

গ্রাম

 

১৪৭৭ টি

মৌজা

 

১০৩৬ টি

থানা

 

৯ টি

পুলিশ ফাড়িঁ

 

৩৫ টি

মোট সীমান্তের দৈর্ঘ্য

 

১৪২ কিলোমিটার

বিডিআর ক্যাম্প

 

১৮ টি

মসজিদ

 

২,৮৮৮ টি

মন্দির

 

৩৩৯ টি

গীর্জা

 

১৪ টি

     

 

 

শিক্ষাঃ

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ ৬৭৬ টি

সম্প্রতি সরকারিকরনঃ ৬০৯টি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশু ভর্তির হারঃ ১০০%

প্রাথমিক শিক্ষা হতে ঝড়ে পড়া শিশু হারঃ ৮.১৫%

প্রাথমিক উপবৃত্তি প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাঃ ১,৭৭,৪৪৬ জন

 

পরীক্ষার ফলাফল :

২০১৭ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল

২০১৭ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল

২০১৬ সালের পিএসসি পরীক্ষার ফলাফল

মোট পরীক্ষার্থী

১৯০৩৮ জন

১৫৫৫১০ জন

১২৭৭৩ জন

জিপিএ-৫

৪৮৮ জন

৬৪৬০ জন

৪৩৩৬ জন

পাশের হার

৬৬.৮২%

৮০.০৪%

৯৭.১৬%

মাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ৫২১ টি

রেজি: কিন্ডারগার্টেনঃ ৩৫টি

এবতেদায়ী মাদ্রাসাঃ ৪০টি

নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ঃ ৬৫ টি

মহাবিদ্যালয়ঃ ৮৯ টি

বিশ্ববিদ্যালয়ঃ ১টি

মেডিকেল কলেজঃ ১টি

মাদ্রাসাঃ ৩১০ টি

কলেজিয়েট হাইস্কুলঃ ১৫ টি

কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রঃ ১ টি

টিচার্স ট্রেনিং কলেজঃ ১ টি

পিটিআইঃ ১ টি

 

স্বাস্থ্যঃ

সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালঃ ১ টি
আধুনিকসদর হাসপাতালঃ ১ টি (২৫০ শয্যা বিশিষ্ট)
মেডিকেল কলেজঃ ১ টি
খাবার স্যালাইন উৎপাদন ওবিতরন সেলঃ ১ টি
জেলা ইলেক্ট্রো মেডিকেল ওয়ার্কশপঃ ১ টি
রোগীর চিকিৎসার হারঃ ১৪২.৪১% (গড় প্রতিদিন)
মঞ্জুরিকৃত ডাক্তারের পদঃ ৩৬৬, কর্মরত-২২৪জন

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সঃ ৮টি

বক্ষ ব্যাধি (টি বি)ক্লিনিকঃ ১ টি
বক্ষ ব্যাধি হাসপাতালঃ ১ টি
বিদ্যালয় স্বাস্থ্য ক্লিনিকঃ ১ টি
উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রঃ ২২ টি
বেসরকারী হাসাপাতাল (ক্লিনিক)- ১২২টি

 

পরিবার পরিকল্পনাঃ

মোট সক্ষম দম্পতিঃ ৫,৯৭,০১৮ জন

মোট পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহারকারীঃ ৪,৮০,৯৬৬ জন

স্বল্প মেয়াদী পদ্ধতি ব্যবহারকারীঃ ৩,৬৫,১৫১ জন

দীর্ঘ মেয়াদী পদ্ধতি ব্যবহারকারীঃ ৩৮, ২৫০ জন

স্থায়ী পদ্ধতি ব্যবহারকারীঃ ৭৭,৫৬৫ জন

সি, পি, আরঃ ৭২.৫৬ %

শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) ৫১ জন

মাতৃ-মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে)ঃ ০২ জন

ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রঃ ৯১ টি

স্যাটেলাইট ক্লিনিকঃ ৫৯২ টি

মাতৃমংগল কেন্দ্রঃ ১ টি

জন্ম হার (বার্ষিক)ঃ ১০.৫৮% (প্রতি হাজারে)

মৃত্যুর হার (বার্ষিক)ঃ ২.৪০% (প্রতি হাজারে)

স্যানিটেশনঃ ৯৫.১৯ %

 

যোগাযোগঃ

পাকা রাস্তাঃ ১০৫৯.০০ কিঃ মিঃ

কাঁচা রাস্তাঃ ৫০৯৭.০০ কিঃ মিঃ

আধা-পাকা রাস্তাঃ ৪৪১.০০ কিঃ মিঃ

রেল পথঃ ৯১ কিঃ মিঃ

রেল ষ্টেশনঃ ১১ টি

 

খাদ্যঃ

মোট খাদ্য চাহিদাঃ ৪,৩১,৭৯৫ মেঃ টন

উৎপাদনঃ ৭,৩৩,০১৬ মেঃ টন

উদ্বৃত্ত(ক্ষতিবাদে)ঃ ৩,০১,২২১ মেঃ টন

এলএসডি সংখ্যাঃ ১০ টি

গুদাম সংখ্যাঃ ৩৪ টি

মোট ধারণ ক্ষমতাঃ ১৭,৯০০ মেঃ টন

 

কৃষিঃ

যশোরবাসীর প্রধান জীবিকা ও অর্থনীতির মূল ভিত্তিই হচ্ছে কৃষি। এ জেলার উৎপাদিত ফসলগুলোর মধ্যে ধান, ইক্ষু ও পাট প্রধান। শাকসবজি উৎপাদনের ক্ষেত্রে এ জেলা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এখানে উৎপাদিত সবজির মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো ফুলকপি, বাধাঁকপি, ওলকপি, মূলা, বেগুন, সীম, পেঁপে, পটল, টমেটো, লাউ, ওল, কচু, আলু, পিয়াজ, মরিচ, লালশাক, সবুজশাক, পালংশাক, মিষ্টিকুমড়া ইত্যাদি। কলা ও খেজুর গুড়ের জন্য এ অঞ্চল বিখ্যাত। এ জেলায় বাণিজ্যিক ভাবে ফুলের উৎপাদন শুরু হয়েছে এবং উৎপাদিত ফুল রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলার ফুলের চাহিদা মিটিয়ে থাকে। যশোর জেলায় প্রায় সকল প্রকার মাছ পাওয়া যায়। তার মধ্যে রুই, কাতলা, মৃগেল, শিং, মাগুর, কই, পুটি, চিংড়ি ইত্যাদি অন্যতম। তাছাড়া যশোরের মৎস্য হ্যাচারীগুলো সমগ্র দেশের পোনামাছের চাহিদার এক তৃতীয়াংশ পূরণ করে থাকে।

 

কৃষি ও সেচঃ

জেলার প্রধান প্রধান ফসলঃ ধান, পাট, ইক্ষু, গম

জেলার প্রধান প্রধান রবি শস্যঃ সরিষা, মশুর, কলা, শাক-সবজি

যশোর জেলার কৃষি বিষয়ক মৌলিক তথ্যাবলী(২০১২-১৩)

ক্রঃ

 নং

বিবরণ

পরিমাণ

জেলার আয়তন (হেঃ )                 

২,৫৭,৫০৫

মোট উপজেলার সংখ্যা

মোট ইউনিয়নের সংখ্যা

৯১

মোট পৌর সভার সংখ্যা

মোট ব­কের সংখ্যা

২৫১

মোট গ্রামের সংখ্যা

১,৪৮৭

মোট মৌজার সংখ্যা

১,৩৩৩

মোট জনসংখ্যা (২০১৩)

২৮,২৬,৮২০

কৃষি পরিবারের সংখ্যা তথ্য (সংখ্যায়)

 

ক) ভুমিহীন ( ০.০২ হেক্টরের কম)

৭৩,৭২৬

খ) প্রান্তিক ( ০.০২-০.২ হেক্টরের কম)

১৩৮৭৭৩

গ) ক্ষুদ্র ( ০.২-১.০ হেক্টরের কম)

১৬৪৩৭০

ঘ) মাঝারী (১.০-৩.০০ হেক্টরের কম)

৫৮২৯৯

ঙ) বড় ৩.০০ (হেক্টরের অধিক)

৮৮৭৬

মোট কৃষি পরিবারের সংখ্যা

৪৪৪০৪৪

১০

আবাদ যোগ্য জমির পরিমাণ (হেক্টরে)

 

ক) এক ফসলী জমি

৮,৬১৪(৪.৪৯%)

খ) দুই ফসলী জমি

১,০০,৭৩৬(৫০.৬৯%)

গ) তিন ফসলী জমি

৮২,২৮৭(৪১.৪১)

ঘ)   তিন ফসলের অধিক জমি

৬,৭৭৯(৩.৪১)

ঙ) নীট ফসলী জমি

১,৯৮,৪১৬

চ) মোট ফসলী জমি

৪,৮৪,৩৮১

ছ) শস্যের নিবিড়তা

২৪৩.৯৬%

১১

কৃষি জমি শ্রেণী (হেঃ)

 

ক) উঁচু জমি

৬৯৪৪১

খ) মধ্যম উঁচু জমি

৮৫৮৫৫

গ) মধ্যম নীচু জমি

৩১৪৬৪

ঘ) নীচু জমি

৯৭২৩

ঙ) অতি নীচু জমি

১৯৩৩

মোট জমি

১৯৮৪১৬

ক্রঃ

নং

বিবরণ

পরিমাণ

১২

২০১২-১৩ সনে সেচযন্ত্র ব্যবহার (সংখ্যায়)

 

গভীর

বিদ্যুৎ

১৪৩৯

ডিজেল

১৯৭

গভীর মোট

১৬৩৬

অগভীর

বিদ্যুৎ

৯৬১০

ডিজেল

৬৯৪৮৫

অগভীর মোট

৭৯০৯৫

পাওয়ার পাম্প

বিদ্যুৎ

১২৬

ডিজেল

৯৪১

পাওয়ার পাম্প মোট

১০৬৭

মোট সেচযন্ত্র ব্যবহার সংখ্যা

৮১৭৯৮

১৩

২০১২-১৩ সনে সেচকৃত জমির পরিমান(হেঃ)

১৯২৬৯১

১৪

মোট ট্রাক্টরের সংখ্যা

৫৬২

১৫

মোট পাওয়ার টিলারের সংখ্যা

৮১৪৭

১৬

২০১২-১৩ সনে মোট বৃষ্টিপাত (মিঃমিঃ)

১৩২৪

১৭

২০১২-১৩ সনের তাপমাত্রা (সেলসিয়াস) সর্বোচ্চ

৩৯.২৩

                                              সর্বনিম্ন

৪.৫

১৮

মাটি পরীক্ষা যন্ত্রের সংখ্যা

৪৪

১৯

ড্রাম সিডারের সংখ্যা

১৬০

২০

বিসিআইসি সার ডিলারের সংখ্যা

১৩৯

২১

কীটনাশক ডিলারের সংখ্যা

১২০২

২২

এলসিসি

১১৩৪১

২৩

আইপিএম ক্লাবের সংখ্যা

৩৫২

২৪

নার্সারীর সংখ্যা

৩৩৪

২৫

কোল্ড ষ্টোরেজের সংখ্যা

০৮

২৬

২০১২-১৩ সনের খাদ্য পরিস্থিতির (মেঃটন)

 

ক) খাদ্য চাহিদা

৫৫৪৪৫৮

খ) খাদ্য উৎপাদন

১০৯৬১৪৭

গ) খাদ্য উদ্বৃত্ত

৫৪১৬৮৯

শিল্পঃ

যশোর জেলা বহুপূর্ব থেকেই কুটিরশিল্পে একটা বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। এ জেলার একসময়কার বিখ্যাত চিরুনী শিল্প এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। ধীরে ধীরে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে। এদের মধ্যে নওয়াপাড়া ভারী শিল্প কারাখানা যেমন-পাটকল ও সার কারখানা, সিমেন্ট ফ্যাক্টরী, বস্ত্রশিল্প, সিগারেট ফ্যাক্টরী, বিসিক শিল্প নগরী, কুটির শিল্প গুলোর মধ্যে তাঁত, খেজুরের গুড়, মৃত্তিকা, বাঁশ, বেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে প্রতিষ্ঠিত জি, কিউ বলপেন ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেড এর কলমের সুনাম দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশে পৌঁছেছে।

ক্ষুদ্র শিল্পঃ ১২৩ টি

ভারী শিল্পঃ ৯ টি

প্রধান প্রধান শিল্প কারখানাঃ সার, সিমেন্ট, পাট, বস্ত্র, চামড়া, ডিম উৎপাদন,

বিড়ি উৎপাদন, মৎস্য হ্যাচারী, বল সাবান, ডাল ও ময়দা মিল।

 

রাজস্ব প্রশাসন (জানুয়ারী/২০১৪ মাস পর্যন্ত)

১। ভূমি অফিসের সংখ্যাঃ ০৮ টি

২। মোট ইউনিয়নের সংখ্যাঃ ৯১ টি

৩। মোট ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সংখ্যাঃ৭৫টি

৪। মোট মৌজার সংখ্যাঃ ১০৩৬ টি

৫। কৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ৩২৬৩.৯০ একর

৬। বন্দোবস্তকৃত কৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ২২২১.৮৭৫ একর

(১৯৯৭ সনের নীতিমালা জারীর পূর্বে)

৭।বন্দোবস্তকৃত কৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ২১৫.৪৭ একর

(১৯৯৭ সনের নীতিমালা জারীর পরে)

৮।বর্তমানে বন্দোবস্তযোগ্য কৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ১৮৭.৭১ একর

৯। দেওয়ানী মামলায় জড়িত কৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ১০০.১৯ একর

১০। অবৈধ দখলে থাকা কৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ১০৪.৯২৫ একর

১১। উপকৃত পরিবারের সংখ্যাঃ ২৬০৪ টি

১২। মোট অকৃষি খাস জমির পরিমাণঃ২১৮২.১১ একর

১৩। বন্দোবস্তযোগ্য অকৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ৩৬.২৭ একর

১৪। বন্দোবস্তকৃত অকৃষি খাস জমির পরিমাণঃ ৯.৬৮ একর

১৫। তালিকাভুক্ত অর্পিত জমির পরিমাণ (ইজারা যোগ্য) ৪১২৮.৫৫১৬ একর

১৬। ইজারাকৃত অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণঃ ২০২.৪৩২৩ একর

১৭। প্রত্যর্পণযোগ্য অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণঃ ৪১২৮.৫৫১৬ একর

১৮। অ-ইজারাকৃত অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণঃ ৩৯২৬.১১৯৩ একর

১৯। অবমুক্তকৃত অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণঃ - একর

২০। অর্পিত সম্পত্তির বাড়ীর সংখ্যাঃ ৪৬ টি

২১। ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে দাবীর পরিমাণঃ ২৬,৩৬,৫৭৬/-

২২। জানুয়ারী/২০১৪ মাস পর্যন্ত মোট আদায়ের পরিমাণঃ ৫,৩৬,৬৯৮/-

২৩। ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে দাবীর পরিমাণঃ ২৭,৩০,৩৪৯/-

২৪। মোট পরিত্যক্ত জমির পরিমাণঃ ৩৬.৬১ একর

২৫। পরিত্যক্ত বাড়ীর সংখ্যাঃ ৮৮ টি

২৬। সংরক্ষিত বাড়ীর সংখ্যাঃ ১৩ টি

২৭। বিক্রিত বাড়ীর সংখ্যাঃ ২৭ টি

২২৮। অবমুক্তকৃত বাড়ীর সংখ্যাঃ ০১ টি

২৯। বিক্রয়যোগ্য পরিত্যক্ত বাড়ীর সংখ্যাঃ ৪৭ টি

৩০। মোট হাট-বাজারের সংখ্যাঃ ২৫৪ টি

৩১। মোট জলমহালের সংখ্যাঃ ৩১৬ টি

ক) ২০ একরের উর্দ্ধে বদ্ধ জলমহালের সংখ্যাঃ ৫৪ টি

খ) ২০ একরের উর্দ্ধে উন্মুক্ত জলমহালের সংখ্যাঃ ৭১ টি

গ) ২০ একরের নিম্নে বদ্ধ জলমহালের সংখ্যাঃ ৫০টি

ঘ) ২০ একরের নিম্নে উন্মুক্ত জলমহালের সংখ্যাঃ ১৪১ টি

ঙ) বর্তমান বছরে ইজারাকৃত জলমহালের সংখ্যাঃ ০৪ টি

চ) মৎস্য বিভাগে হস্তান্তরিত জলমহালের সংখ্যাঃ ১৭ টি

ছ) ইজারা বিহীন জলমহালের সংখ্যাঃ ০৩ টি

৩২। মোট আর্দশ গ্রামের সংখ্যাঃ ১৩ টি

(আর্দশ গ্রাম প্রকল্প-১ এর আওতায়ঃ ১২ টি

(আর্দশ গ্রাম প্রকল্প-২ এর আওতায়ঃ ০১ টি

৩৩। আশ্রয়ণ প্রকল্পের সংখ্যাঃ ০৭ টি

৩৪। আবাসন প্রকল্পের সংখ্যাঃ ১৯ টি (বাস্তবায়িত-১৩ টি এবং বাস্তবায়নাধীন-০৬টি)

৩৫। আবাসন প্রকল্পে উপকৃত পরিবারের সংখ্যাঃ ২৮০ টি

৩৬। ভূমি উন্নয়ন করের দাবী ও আদায় বিবরণী জানুয়ারী/২০১৪ পর্যন্ত
 

 

মোট দাবী

আদায় (জানুয়ারী/২০১৪ মাস পর্যন্ত)

সাধারণ

 ৫,৪২,০৮৩১১/-

২,৩৫,৫৭,৯৪৪/-

সংস্থা

১২,০৪,১৪,০১৬/-

    ৫,০০,৪৮২/-

মোট

১৭,৪৬,২২,৩২৭/-

২,৪০,৫৮,৪২৬/-